কারণ ও ঝুঁকি
* বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়
* পুরুষ মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়
* কলোরেক্টাল ক্যান্সারের পারিবারিক ইতিহাস থাকলে
* পলিপ অথবা কলোরেক্টাল ক্যান্সারের ব্যক্তিগত পূর্বের ইতিহাস থাকলে
* প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, কোলেস্টেরল এবং কম ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহণ
* ধূমপান ও অ্যালকোহল গ্রহণের অভ্যাস এবং অতিরিক্ত ওজন থাকলে
* বৃহদান্তের কিছু ইনফেকশন যেমন—আলসারেটিভ কোলাইটিস, ক্রনিক ডিজিজ থাকলে
লক্ষণ
* মলের সঙ্গে রক্ত যাওয়া
* পেটের মধ্যে অস্বস্তি অথবা ফুলে যাওয়া
* কোষ্টকাঠিন্য অথবা ডায়রিয়া
* ক্লান্তি ও ক্ষুধা না লাগলে
* ওজন কমে যাওয়া
* রক্তশূন্যতা
* মলত্যাগ করার পরও সম্পূর্ণ খালি নয় এমন অনুভূতি ইত্যাদি
চিকিৎসা
কারো যদি উপরোক্ত লক্ষণ হয়ে থাকে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে কলোরেক্টাল ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব। কলোরেক্টাল ক্যান্সার চিকিৎসায় সার্জারি, রেডিও থেরাপি, কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপির যেকোনোটি অথবা কয়েকটি একসঙ্গে ব্যবহার করে চিকিৎসা করা হয়।